জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা প্রমাণ করে যে, সমাজের চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের হাতে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র রয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাসীদের পাকড়াও করা নির্বাচন কমিশনের প্রধানতম দায়িত্ব।তিনি বলেন, যদি এই কাজে কোনো ধরনের শিথিলতা প্রদর্শিত হয়, তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচনের বুলি একেবারেই ফাঁকা বলে প্রমাণিত হবে। জনগণের জীবন, নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা যেকোনো মূল্যে নিশ্চিত করতে হবে। নির্বাচন কমিশন এ ধরনের পদক্ষেপ নিলে জনগণ তাদের পাশে দাঁড়াবে।