তারা হলেন- ফোরামের ঢাকা বার ইউনিটের আহবায়ক খোরশেদ আলম, ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল খালেক মিলন, ফোরামের ঢাকা বার ইউনিটের প্রাথমিক সদস্য অ্যাডভোকেট মো. জাবেদ ও অ্যাডভোকেট এস এম ইলিয়াস হাওলাদার। নোটিশে বলা হয়, গত ১৭ মে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলার শুনানিকে কেন্দ্র করে তাদের “অপেশাদারিত্বমূলক” আচরণ ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে যা দলীয় ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষুণ্ন করেছে।এহেন অযাচিত এবং অপেশাদার মূলক আচরণের জন্য তাদের বিরুদ্ধে কেন সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তা ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে সভাপতি ও মহাসচিব বরাবর লিখিতভাবে আগামী তিন দিনের মধ্যে কারণ ব্যাখা করার জন্য বলা হলো।জানা গেছে, কেরানীগঞ্জ মডেল থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলা হানিফ মেম্বার নামে এক আসামি ১২ মে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। গত বৃহস্পতিবার তার জামিন চেয়ে আবেদন করেন আইনজীবী।তবে নিবেদন মতে শনিবার শুনানি করার জন্য রাখতে বলেন আইনজীবীরা। শনিবার শুনানিতে আসামিকে জামিন না দেওয়ায় বিচারককে আওয়ামী লীগের দালাল বলে তকমা ও গালিগালাজ করেন কয়েকজন আইনজীবী। এই বিষয়ে বিচারকের সাথে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের একটি কথোপকথনের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে সিনিয়র আইনজীবী খোরশেদ আলম বিচারককে বলছেন, ঘটনার তারিখ, সময়, ঘটনাস্থল সেইম।