মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গোটা জাতি এই মুহূর্তে ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। গণতন্ত্রকে নিজ গতিতে চলতে দিতে হবে।নির্বাচন অনুষ্ঠানকেই অন্তর্বর্তী সরকারের একমাত্র ম্যান্ডেট দাবি করে আসছিল বিএনপি। সভা-সমাবেশে দলটিকে সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফেরার দাবির সঙ্গে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করে আসছে দলটির নেতারা। প্রশ্ন তুলতে দেখা গেছে সরকারের একাধিক উপদেষ্টাকে নিয়ে, পদত্যাগের দাবি গড়িয়েছে মাঠ অবধি।বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মন্তব্য করেন, দেশ-বিদেশ থেকে ভাড়া করা লোক দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করা যায় না।মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচন না হলে আমি প্রতিনিধি নির্বাচন করব কী করে? প্রতিনিধি নির্বাচিত না হলে সে পার্লামেন্টে যাবে কী করে? পার্লামেন্টে না গেলে জনগণের শাসনটা প্রতিষ্ঠিত হবে কিভাবে? কয়েকজন ব্যক্তিকে দেশ-বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে কি দেশ চালানো যায়? যায় না।’