গত ৮ মে ধর্মশালায় পাঞ্জাব কিংস ও দিল্লি ক্যাপিটালসের ম্যাচ চলাকালে (১০.১ ওভারে) সীমান্ত উত্তেজনার কারণে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হয় এবং আইপিএল এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে ৫৭টি ম্যাচ সম্পন্ন হয়েছে। এখনো ১২টি লিগ ও ৪টি প্লে-অফ ম্যাচ বাকি।ইএসপিএনক্রিকইনফো জানিয়েছে, দ্রুত টুর্নামেন্ট পুনরায় শুরু করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সব দলই তাদের বিদেশি খেলোয়াড় ও কোচিং স্টাফকে ভারতে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে।ধারণা করা হচ্ছে, ভারত সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে আইপিএল ১৫ মে নাগাদ পুনরায় শুরু হতে পারে।ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হলো, তাদের বিদেশি সদস্যদের ফিরিয়ে আনা। বেশিরভাগ বিদেশি খেলোয়াড় ও স্টাফ শুক্রবার ও শনিবারের মধ্যে ভারত ছেড়েছেন। বেশ কয়েকটি দল খেলোয়াড় ও স্টাফদের সাথে যোগাযোগ করে দ্রুত ভারতে ফেরার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছে।কিছু খেলোয়াড় ও সাপোর্ট স্টাফ, যারা এখনো ভ্রমণরত, তাদের সাময়িকভাবে যাত্রা স্থগিত রাখতে বলা হয়েছে। একটি দল তাদের কোচিং স্টাফকে রবিবার ভারতে থেকে যেতে বলেছে।ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো আশাবাদী যে, মে মাসে টুর্নামেন্ট পুনরায় শুরু হলে বেশিরভাগ বিদেশি খেলোয়াড় ফিরে আসবেন। তবে, টুর্নামেন্ট যদি ২৫ মে (আইপিএল ফাইনালের নির্ধারিত তারিখ) এর পরেও চলে, তাহলে অনেক খেলোয়াড়ের বাইল্যাটারাল প্রতিশ্রুতি ও ১১ জুন লর্ডসে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের কারণে তাদের ফিরে আসার নিশ্চয়তা নেই।চেন্নাই সুপার কিংস, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও রাজস্থান রয়্যালস ইতোমধ্যে প্লে-অফের দৌড় থেকে বাদ পড়লেও বাকি ৭টি দল এখনো টিকিট পাওয়ার লড়াই করছে।