খামেনি বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রের গালে একটি চড় মেরেছি।’ তার ভাষ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র এই যুদ্ধে হস্তক্ষেপ করেছে কারণ তারা মনে করেছিল— যদি হস্তক্ষেপ না করে, তাহলে ইহুদিবাদী শাসন পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাবে।তিনি আরো বলেন, ‘ইহুদিবাদী শাসন প্রায় ভেঙে পড়েছিল এবং ইসলামী রাষ্ট্র ইরানের আঘাতে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গিয়েছিল।’ইরান পরমাণু বোমা তৈরির দোরগোড়ায়—অভিযোগ তুলে গত ১২ জুন দিবাগত মধ্যরাতে রাজধানী তেহরান ও অন্যান্য এলাকায় বিমান অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।এই অভিযানের জবাবে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা শুরু করে ইরানও। ইরান-ইসরায়েলের এ সংঘাত শুরুর ১০ দিন পর ২২ জুন মধ্যরাতে ইসরায়েলের তিনটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালায় মার্কিন বিমান বাহিনী। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সামরিক কমান্ড এ অভিযানের নাম দিয়েছিল ‘দ্য মিডনাইট হ্যামার’। এর পরপরই ইরান ও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি শুরু হয়।