ঋতুপর্ণা ও রূপনাদের গড়ে তোলার পেছনে অন্যতম ভূমিকা পালন করেছেন কোচ শান্তিমনি চাকমা। আবেগ জড়ানো কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘ঋতুপর্ণা, মনিকাদের সাফল্যে আমি গর্বিত। ওরা যদি এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারে, তাহলে অনেক দূর যাবে। ওদের দেখে আজ পাড়ার শিশুরাও অনুপ্রাণিত হচ্ছে।আমার আবেগ ভাষায় বোঝানো কঠিন। ছোটবেলার ঋতু আজ দেশের বড় তারকা, এটা ভাবলেই গর্বে বুক ভরে ওঠে।’ঋতুপর্ণা ও মনিকার স্কুল ঘাগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও তাদের মেন্টর চন্দ্রা দেওয়ান বলেন, ‘আমার গর্বের নাম ঋতুপর্ণা-মনিকা। দেশের হয়ে ওদের খেলতে দেখা আমাদের জন্য অনেক আনন্দের।প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই ঋতুপর্ণা গোল করে, এই ম্যাচেও করল—এই গোলেই দেশ জিতেছে। আমরা খুবই গর্বিত। তবে ওর মা বর্তমানে অসুস্থ, সবার প্রতি অনুরোধ—তার জন্য দোয়া করবেন।’ঋতুপর্ণার জীবন ছিল সংগ্রামের গল্প। ছোটবেলায় বাবাকে হারিয়েছেন, কিছুদিন আগে হারিয়েছেন ভাইকেও।