গাজীপুরে যে মোবাইলটি দিয়ে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন সন্ত্রাসীদের কোপানোর দৃশ্যের ভিডিও চিত্র ধারণ করেছিলেন, সেই মোবাইলটির হদিস মিলছে না। মোবাইলটি উদ্ধার করা গেলে কারা হত্যায় জড়িত, সহজে চিহ্নিত করা যাবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রবিউল ইসলাম জানান, সাংবাদিক তুহিনের মোবাইলটি একটি হত্যা রহস্য উদঘাটনে একটি গুরুত্বপর্ণ আলামত। মোবাইলটি বন্ধ রয়েছে।এটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। মোবাইলটি পাওয়া গেলে তিনি কি ভিডিও করেছিলেন, কারা হত্যায় জড়িত চিহ্নিত করতে সহজ হবে। এদিকে সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (৮ আগস্ট) রাতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে গাজীপুর মহানগর পুলিশ।গ্রেপ্তাররা হলেন— কেটু মিজান, তার স্ত্রী গোলাপী, স্বাধীন, আলামিন, শাহজালাল, ফয়সাল হাসান ও সুমন।শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে বেরিয়ে এলেন ঢাবি’র ভিসি