তিনি জানান, আন্ত জেলা বাসের যাতায়াতের জন্য এটি হবে ডেডিকেটেড রাস্তা। আন্ত জেলা বাস আমিনবাজার ব্রিজ হয়ে সোজা রাস্তা দিয়ে আর ডিপোতে প্রবেশ করবে না এবং ডিপো থেকে বের হবে না।এর ফলে গাবতলী টার্মিনালকেন্দ্রিক শৃঙ্খলা ফিরবে। যানজট ব্যাপকভাবে কমে যাবে।শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর গাবতলী টার্মিনালের বিআরটিএ ডিপো পরিদর্শন শেষে এসংক্রান্ত এক সভায় মোহাম্মদ এজাজ এসব কথা বলেছেন। ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, ‘সড়কে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে ডিএনসিসি, বিআরটিএ, ডিএমপিসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থা সমন্বিতভাবে কাজ করছে।গাবতলী টার্মিনালের বাইরে কোনো গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না। এ ছাড়া টার্মিনালের বাইরে কোনো পরিবহনের টিকিট কাউন্টার থাকবে না। আন্ত জেলা যাতায়াতের সব কাজ হবে টার্মিনালের ভেতরে।’তিনি জানিয়েছেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করতে দ্রুত সময়ের মধ্যে মিরপুর-১ থেকে মিরপুর-১৩ পর্যন্ত প্রধান সড়কে ট্র্যাপার বসানো হবে।এ ছাড়া যেসব ওয়ার্কশপে অবৈধ অটোরিকশা বানানো ও মেরামত হয়, সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেসব ওয়ার্কশপ বন্ধ করে দেওয়া হবে।বিআরটিএ ডিপো পরিদর্শন ও সভায় অন্যান্যের সঙ্গে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান মো. ইয়াসীন, ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার, ডিএনসিসির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, অঞ্চল- ৪-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, নির্বাহী প্রকৌশলী (ট্রাফিক সার্কেল) নাঈম রায়হান খান প্রমুখ।