শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) জুমার নামাজ আদায়ের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার দা সূর্যসেন হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে তিনি এ অভিযোগ করেন।সাদিক কায়েম বলেন, ‘আমাদের প্রার্থী সাবিকুন্নাহার তামান্নার ছবি বিকৃত করা হয়েছিল। আমরা লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।কিন্তু এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো ধরনের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। আমাদের অন্যান্য নারী প্রার্থীদের বিরুদ্ধেও ক্রমাগত স্লাট-শেমিং ও সাইবার বুলিং হচ্ছে।’এ বিষয়ে জিরো টলারেন্সের ঘোষণা দিয়ে সাদিক বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে অনুরোধ করব—যারা এ ধরনের হ্যারাসমেন্টের সঙ্গে জড়িত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের আওতায় আনতে হবে।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ-ডাকসু নির্বাচনে আটটি ভোটকেন্দ্র পর্যাপ্ত নয় বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আমাদের ৩৯ হাজার ভোটার আছে।কিন্তু মাত্র আটটা সেন্টার। এবার সর্বোচ্চসংখ্যক ভোটার ভোট দিতে আসবেন। তাদের মাঝে আমরা উৎসাহ দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু যে পরিমাণ ভোটকেন্দ্র, সেখানে কতগুলো ভোট কাস্ট হবে, সেটা নিয়ে আমাদের সন্দেহ আছে।