রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।উপদেষ্টা বলেন, শুধু শিক্ষার পার্সেন্টেজ বাড়ালে হবে না, গুণগত মান বাড়াতে হবে।এজন্য বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করছে।তিনি বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা হচ্ছে একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষার মূল ভিত্তি। শিক্ষা জীবনের শুরুতে একজন স্টুডেন্ট যখন শক্ত অবস্থান করবে তখন তার বাকি শিক্ষাজীবন ভালোভাবে কেটে যাবে। অন্যথায় অপূর্ণতা থেকে যাবে।এজন্য আমরা প্রাথমিক শিক্ষাকে প্রকৃত শিক্ষায় রূপান্তরিত করতে চাই।তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরের শেষ বা অক্টোবরের শুরুতে দেশের ১৫০টি উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘মিড ডে মিল’ বা দুপুরের খাবার চালু করা হবে। স্কুলের প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য থাকবে বন রুটি, কলা, ডিম ও দেশীয় ফল।তিনি বলেন, যেসব স্কুলে ছাত্রছাত্রীরা পিছিয়ে রয়েছে তাদের জন্য এক্সটা ক্লাসের ব্যবস্থা নিতে প্রাইমারি স্কুলগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর মহাপরিচালক সহ মন্ত্রণালয় ও বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।