মায়ানমার সফররত জাতিসংঘের ত্রাণবিষয়ক প্রধান টম ফ্লেচার বলেছেন বিভিন্ন মানবিক ও সামাজিক সংস্থা ‘সাহস, দক্ষতা ও দৃঢ় সংকল্পের’ সঙ্গে ভূমিকম্প-পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় নেতৃত্ব দিয়েছে। অনেকে নিজেরা সবকিছু হারানোর পরেও ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় নেমে পড়েছে। বিভিন্ন সহায়তা সংস্থা ও স্থানীয় গোষ্ঠীর উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি।জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় জানিয়েছে, সমর্থন না পাওয়া এলাকায় ত্রাণ পৌঁছানোর কার্যক্রমে মায়ানমারের জান্তা বাধা দিচ্ছে। বিমান হামলাসহ বিরোধীদের ওপর জান্তার চালানো ৫৩টি হামলার খবর নিয়ে তদন্ত শুরুর কথাও জানিয়েছে তারা, এর মধ্যে ১৬টি হামলা গত বুধবার যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পরে হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানে সেনাবাহিনী ক্ষমতা নিলেও দেশটি চালাতে তারা হিমশিম খাচ্ছে।সাম্প্রতিক ভূমিকম্প পরিস্থিতিকে আরো নাজুক করেছে।