সেপ্টেম্বরের রোডম্যাপ ছিল আমার উত্তর। সরকারের কাছে প্রেরিত সংস্কার প্রস্তাব, জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের সৃষ্টি, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনঃপ্রতিষ্ঠা, দুটি নতুন নীতিমালা প্রণয়ন, দেশব্যাপী সংস্কার রোডশো, বাণিজ্যিক আদালতের প্রস্তুতি সবই প্রমাণ করে, আমরা কথায় নয়, কাজে সংস্কার বেছে নিয়েছি।’তিনি বলেন, ‘গত বছর ২১ সেপ্টেম্বর আমি বিচার বিভাগের সংস্কার রোডম্যাপ ঘোষণা করেছিলাম। সেই ঘোষণা ছিল আত্মসমালোচনার অঙ্গীকার, যা বিচারব্যবস্থা নিজেকেই ভিতর থেকে সংস্কার করবে।এরপর থেকে আমি দৃঢ়ভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি আমাদের স্বায়ত্তশাসনকে শক্তিশালী করতে, সেবাকে গতিশীল করতে। বিচার বিভাগের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার চেষ্টাও অব্যাহত রয়েছে।’ সংস্কার প্রক্রিয়ায় পাশে থাকায় আইনজীবী সমিতিকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘এসব কিছুই সম্ভব হতো না যদি বার আমাদের পাশে না থাকত। জেলাগুলোতে বার অ্যাসোসিয়েশন আমাদের সঙ্গে একত্রে হেঁটেছে, তারা প্রমাণ করেছে সংস্কার শুধু বিচারকদের কাজ নয়। আর ঢাকায়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ছিল আমাদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী।