এই ম্যাচটি হয়ে উঠেছে ফিফার আয়োজিত কোনো সিনিয়র পুরুষ টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়-পরাজয়ের রেকর্ড। ক্লাব বিশ্বকাপ ইতিহাসে এত বড় ব্যবধানে কোনো দল হারেনি এর আগে।ক্লাব বিশ্বকাপের ইতিহাসে এত বড় ব্যবধানে কোনো দলের হারার নজির নেই আগে। এর মাধ্যমে ভেঙে যায় ২০২২ সালে আল হিলালের ৬-১ ব্যবধানে আল জাজিরার বিপক্ষে পাওয়া আগের রেকর্ড।এমনকি ফিফার যেকোনো টুর্নামেন্টে এটিই এখন সবচেয়ে বড় জয়। ১৯৮২ সালের বিশ্বকাপে হাঙ্গেরির ১০-১ গোলে এল সালভাদরের বিপক্ষে জয় এতদিন ছিল এই তালিকার শীর্ষে। ৯ গোলের ব্যবধানে জয় ছিল আরো দুটি—১৯৭৪ বিশ্বকাপে জায়ারকে ৯-০ গোলে হারিয়েছিল যুগোস্লাভিয়া, আর ১৯৫৪ সালে দক্ষিণ কোরিয়াকে একই ব্যবধানে হারিয়েছিল হাঙ্গেরি।বায়ার্নের রেকর্ড জয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন জামাল মুসিয়ালা, জোড়া গোল করেন অভিজ্ঞ থমাস মুলার—যিনি এই গ্রীষ্মে ক্লাব ছাড়ার আগে শেষ আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট খেলছেন।বায়ার্নের হয়ে আরো গোল করেন কিংসলে কোমান (২টি), মাইকেল ওলিসে (২টি) ও সাশা বোয়, ।মাত্র ৬ মিনিটেই কোমানের হেড থেকে গোল পায় বায়ার্ন। এরপর শুরু হয় গোলবন্যা। প্রথমার্ধেই ৬-০ গোলে এগিয়ে যায় ভিনসেন্ট কোম্পানির দল। দ্বিতীয়ার্ধে বদলি নেমে ৩ গোল করেন ইনজুরি থেকে ফেরা মুসিয়ালা।শেষ মুহূর্তে মুলারের দ্বিতীয় গোলে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ১০-০।ম্যাচে অকল্যান্ড সিটি মাত্র একটি শট নিতে পারে বায়ার্নের অভিজ্ঞ গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নয়্যারকে লক্ষ্য করে। বিপরীতে বায়ার্ন নেয় ৩১টি শট, যার মধ্যে ১৭টি ছিল অন টার্গেট।