বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সূত্রে জানা যায়, প্রতিবছর মেডিক্যাল সেন্টারের জন্য বরাদ্দকৃত ৬ লাখ টাকার মধ্যে ২ লাখ টাকা যন্ত্রপাতি ও বাকি ৪ লাখ টাকা ওষুধ ক্রয় বাবদ খরচ হয়।এ ছাড়া প্রতি মাসে ওষুধ ক্রয় করার জন্য উত্তোলন করা হয় ২৫ হাজার টাকা, যার মধ্যে ৪ থেকে ৬ হাজার টাকা আবার ভ্যাট পরিশোধ করতেই চলে যায়।এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫ হাজার ৯৩৪। এ ছাড়া ২৮১ জন শিক্ষক, ৩০৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। অথচ এত বিপুলসংখ্যক মানুষের বিপরীতে মেডিক্যালে ডাক্তারের সংখ্যা মাত্র ৫ জন।তার মধ্যে ১ জন রয়েছে শিক্ষাছুটিতে। এ ছাড়া আছেন ১ জন নার্স ও ৩ জন সাপোর্টিভ স্টাফ। ফলে চিকিৎসকদের ওপর অতিরিক্ত রোগী দেখার চাপের পাশাপাশি প্রকৃত সেবা থেকে থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাসেবা উন্নত করার লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ২৮ আগস্ট বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের পক্ষ হতে কিছু আধুনিক মেডিক্যাল সরঞ্জাম প্রদান করেছিল।