১. উন্নয়ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) নিয়োগ দিয়ে তার পর থেকে ছয় মাসের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শেষ করা।
২. আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে বিভিন্ন রুটে শিক্ষার্থীদের বাসের সিটের চাহিদা নির্ধারণ করে বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি করা।
৩. বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আরেকটি অ্যাম্বুলেন্স কেনার জন্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ছাড়পত্র পেতে আগামী রোববারের মধ্যে আবেদন জমা দেওয়া।
এই চার দাবি আদায়ে অনশনে বসেছিলেন শিক্ষার্থীরা। লিখিত আশ্বাসের পরে উপাচার্যের করজোড়ে করা অনুরোধে অনশনকারীরা রাজি হন। জুস হাতে নিয়ে উপাচার্য নিজেই একে একে খাইয়ে দিলেন শিক্ষার্থীদের।
শিক্ষার্থী গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুজয় শুভ বলেন, “উপাচার্য লিখিত রোডম্যাপ দিয়েছেন। তাঁর আশ্বাসে আমরা কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছি।”
শুক্রবার দুপুরে অসুস্থ হয়ে পড়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী শর্মিলা জামান সেঁজুতিকে তখনো স্যালাইন দেওয়া হচ্ছিল। রাত ঘনিয়ে আসতেই সেই দৃশ্য বদলে গেল; শিক্ষার্থীরা অনশন ভাঙল আর নিস্তব্ধতার ভেতর একপ্রকার স্বস্তি ফিরল ক্যাম্পাসে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর রাহাত হোসাইন ফয়সাল জানান, “আমাদের কর্মপরিকল্পনা শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয়েছে। তাঁরা এখন সুস্থ আছেন।”