১। হার্টের কার্যকারিতা উন্নত হয়
২। পেশি ও হাড়ের শক্তি বজায় থাকে
৩।স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে
৫। দৈনন্দিন কাজে স্বতন্ত্রতা ও আত্মবিশ্বাস বজায় থাকে
কোন ধরনের ব্যায়াম উপযুক্ত?
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের চাহিদা অনুযায়ী ব্যায়াম বেছে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। এরকম কিছু কার্যকরী ব্যায়াম হলো: হালকা কার্ডিও (যেমন: হাঁটা, সাইক্লিং), যোগব্যায়াম-স্ট্রেচিং, হালকা ওজন তোলা বা রেজিস্ট্যান্স ব্যায়াম, ব্যালান্স ও কোর স্ট্রেংথ বৃদ্ধির ব্যায়াম।এই ব্যায়ামগুলো শুধু শরীর নয়, মনের উপরও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং দীর্ঘমেয়াদে নিজেকে সুস্থ রাখে।গবেষণায় আরো বলা হয়েছে, বয়স্কদের উপযোগী ব্যায়াম পরিকল্পনা, সামাজিক সহায়তা এবং ডিজিটাল ফিটনেস অ্যাপ বা ওয়্যারেবল ডিভাইস ব্যবহারের মাধ্যমে শরীরচর্চাকে আরও সহজ ও উপভোগ্য করে তোলা সম্ভব।বয়স বাড়লেই জীবন থেমে যাবে—এই ধারণা বদলানোর সময় এখন। শরীরচর্চা শুধু তরুণদের কাজ নয়, বরং সুস্থ বার্ধক্যের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। প্রতিদিনের কয়েকটা মিনিট আপনাকে এনে দিতে পারে শক্তি, স্বস্তি ও সুস্থতা।