• শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:২৫ অপরাহ্ন
/ ধর্ম-ইসলাম
মানবসমাজের ইতিহাসে শরণার্থীর সমস্যা নতুন নয়। যুদ্ধ, নিপীড়ন, দারিদ্র্য ও বৈষম্যের কারণে মানুষ বারবার নিজভূমি ছেড়ে আশ্রয়ের খোঁজে অন্যত্র গিয়েছে। আর বর্তমানে তো আমরা এখন এমন এক বিশ্বে অবস্থান করছি বিস্তারিত...
মহান আল্লাহ বান্দার সঙ্গে সেরকম আচরণই করেন যেমন সে তাঁর ব্যাপারে অন্তরে লালন করে। নিচের হাদিসটিতে ব্যাপারটি খুব চমৎকারভাবে তুলে ধরা হয়েছে- عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله
মহান আল্লাহর বিস্ময়কর এক সৃষ্টির নাম মানুষ। আল্লাহ মানব সৃষ্টির পরতে পরতে বিস্ময় রেখেছেন। মাতৃগর্ভে তার বেড়ে ওঠা থেকে শুরু করে শারীরিক গঠন, মানসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ, তার সামাজিক বিন্যাস
নিচের হাদিসটিতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুসলিম সমাজের পারস্পরিক দায়িত্ব ও সামাজিক আচরণবিধি স্পষ্ট করেছেন এবং সঙ্গে কিছু জাগতিক ভোগবিলাস থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। عَنْ الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ قَالَ
আনাস ইবনু মালিক (রাযিঃ) বর্ণনা করেন যে, أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ “‏ مَنْ أَحَبَّ أَنْ يُبْسَطَ لَهُ فِي رِزْقِهِ، وَيُنْسَأَ لَهُ فِي أَثَرِهِ، فَلْيَصِلْ رَحِمَهُ ‏”‏ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আধ্যাত্মিক উৎকর্ষ সাধনের অন্যতম মাধ্যম ‘মুরাকাবা’। মুরাকাবা এক সুফিবাদী পরিভাষা। পবিত্র কোরআন হাদিসে মুরাকাবার মৌলিক সূত্র রয়েছে। মুরাকাবার ধারণা স্পষ্ট হয় মহান আল্লাহর তিনটি গুণবাচক নাম থেকে। যেমন—আলিমুন (সর্বজ্ঞাত), বাসিরুন
আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) বলেন, لَمَّا قَدِمَ النَّبِيُّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ الْمَدِينَةَ انْجَفَلَ النَّاسُ قِبَلَهُ وَقِيلَ قَدْ قَدِمَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَدْ
জিন ও বদনজরাদি থেকে শিশুদের বাঁচাতে নিজের দোয়া পাঠ করে তাদের উপর ফুঁ দিতে পারেন। এতে কারো বদ নজর যেমন লাগবে না। তেমনি জিনের প্রভাব থেকেও সে নিরাপদ থাকবে ইনশাআল্লাহ।