ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পবিত্র কোরআনে জুমার দিন দ্রুত মসজিদে গমনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া হাদিসে গুরুত্বপূর্ণ আমলের কথা বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন নামাজের বিস্তারিত...
মানব ইতিহাসে আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ অনুগ্রহ হলো মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম; যাঁর মাধ্যমে বিশ্বমানবতা পথ, আলো ও মর্যাদার সত্য রূপটি চিনতে পেরেছে। তাঁর নাম উচ্চারিত হওয়া মানেই রহমত, নূর ও
আল্লাহ যাকে ইচ্ছা ধনসম্পদ ও সম্মানের অধিকারী করেন। ইচ্ছা হলেই যে কারোর সম্পদ ও সম্মান কেড়ে নেন। এ বিশ্বজগতের রাজা মহারাজা পরাক্রমশালী সম্রাটদের জীবনেরও অবসান ঘটেছে আল্লাহর ইশারায়। দৃশ্যত যারা
নেতৃত্ব মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে পাওয়া অমূল্য নিয়ামত। কেউ যদি এর যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারে, মহান আল্লাহর বিধান মোতাবেক নেতৃত্ব দিতে পারে, তা তার পরকালীন মুক্তির মাধ্যম হতে পারে। এর
ইসলাম মানুষের আত্মশুদ্ধি ও আমলের দৃঢ়তার জন্য কেবল নির্দেশই দেয় না, বরং অবহেলা ও গাফলতের করুণ পরিণতি সম্পর্কেও দৃঢ়তার সহিত সতর্ক করে। পবিত্র কোরআন মহান আল্লাহর কালাম যা মানব জীবনে
দুনিয়ার জৌলুস, আরাম-আয়েশ ও বস্তুগত প্রাচুর্য সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি সবসময়ই ভারসাম্যপূর্ণ। একজন মুসলিমকে যেমন দুনিয়া ত্যাগী হতে বলা হয়নি, তেমনি দুনিয়ার প্রতি আসক্ত না হতেও বলা হয়েছে। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি
একটা স্বভাবানুকূল দ্বিনের ক্ষেত্রে কর্মসম্পাদনে অগ্রাধিকার প্রদান কৌশল নির্ধারণ অতীব জরুরি একটা বিষয়। ইসলামের ওপর চলতে একজন মুমিন ব্যক্তিগতভাবে বা সামাজিকভাবে বহুকৌণিক কর্মের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। একদিকে চিন্তা করলে একটা
আল্লাহর নিকট মানুষের ইবাদাত তখনই সবচেয়ে প্রিয় হয়; যখন তাতে থাকে মনোযোগ আর স্বচ্ছতা ও স্বাভাবিকতা। অতিরিক্ত কষ্ট আর শরীরকে অযথা চাপের মধ্যে ফেলে যে ইবাদাত করা হয়, ইসলাম তাকে