ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার যা আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে অতিরিক্ত ডিম খাওয়া কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। চলুন, জেনে নিই ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও সতর্কতা বিস্তারিত...
আমাদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে ধীরে ধীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে, যা প্রাথমিকভাবে চোখে পড়ে না। কিন্তু সময়ের সঙ্গে এই ঘাটতি বড় ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। চিকিৎসকদের
প্রায় প্রতিটি রান্নাঘরেই দৈনন্দিন রান্নায় পেঁয়াজের ব্যবহার অপরিহার্য। রান্নার সব ক্ষেত্রেই এই উপাদানটি স্বাদ বাড়ায় ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। কিন্তু বাজার থেকে আনা পেঁয়াজে অনেক সময় যে কালো দাগ দেখা যায়,
আমাদের যাবতীয় সমস্যার সমাধান রয়েছে প্রকৃতিতেই। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত—সব ঋতুতেই আমাদের শরীরে একটা প্রভাব পড়ে। আর আমাদের সেই প্রভাবমুক্ত রাখে প্রকৃতি। প্রকৃতিতে থাকা মৌসুমি ফলগুলো সে কাজ এগিয়ে দেয় অনেকটাই।গ্রীষ্মের
গরমের সময়ে স্বস্তির খোঁজে ঠাণ্ডা পানি অনেকের প্রধান ভরসা। এ সময় আমরা ফ্রিজে বোতলভর্তি পানি রাখি। কিন্তু এই বোতলগুলো কতটা নিরাপদ? চলুন, জেনে নিই কোন ধরনের বোতলে পানি রাখা উচিত
ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার। এতে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল সবকিছুই পাওয়া যায়। তবে পুষ্টিবিদদের মতে, ডিম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই কিছু নির্দিষ্ট খাবার খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। কারণ এসব খাবার
গরমকাল মানেই আম, তবে এই মৌসুমে তালের শাঁসের আবেদনও কিছু কম নয়। বরং অনেক ক্ষেত্রে আমকে টেক্কা দিতে পারে এই সাদা, নরম, রসালো ও তুলতুলে ফলটি। তালের শাঁস শুধু স্বাদে
প্রচণ্ড গরমে সবচেয়ে বেশি দুশ্চিন্তা বাড়ে বাড়ির বয়স্ক সদস্যদের নিয়ে। অনেক প্রবীণই এখনও নিয়ম করে বাজার করতে বা দরকারি কাজ সারতে বাইরে যান। কেউ কেউ আবার কাজের তাগিদে রোজই বের